ফিচার ডেস্ক
গবেষকরা বলছেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো সূক্ষ্মভাবে কিশোর-কিশোরীদের মানসিক স্বাস্থ্য থেকে ব্যক্তিগত জীবনে ঢুকে পড়ছে এবং এর ফলে তাদের জীবনে নানা পরিবর্তন ও সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।
ছবি: সংগৃহীত
দিনকে দিন কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে চলেছে। করোনা মহামারির সময় এই মাত্রা আরও ভয়ংকর রূপে দেখা দেয়। বিভিন্ন গবেষণা বলছে, মহামারির সময় বন্দি জীবনের সঙ্গী হিসেবে তরুণ-তরুণীরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে বেছে নিয়েছিল। অত্যাধিক মাত্রায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো ব্যবহারের ফলে এটি তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর বিরাট প্রভাব ফেলেছিল। বিশাল সংখ্যক জনগোষ্ঠীর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রতি ঝোঁককে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা দ্বিতীয় মহামারি হিসেবে দেখছেন।
সম্প্রতি বিখ্যাত স্প্যানিশ অভিনেত্রী ‘পেনেলোপ ক্রুজ’ গণমাধ্যমের এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, তিনি তার কোন সন্তানকে ১৬ বছরের আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করতে দিবেন না।
গবেষকরা বলছেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো সূক্ষ্মভাবে কিশোর-কিশোরীদের মানসিক স্বাস্থ্য থেকে ব্যক্তিগত জীবনে ঢুকে পড়ছে এবং এর ফলে তাদের জীবনে নানা পরিবর্তন ও সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে- কিন্তু কীভাবে!