শরনখোলা থানা প্রতিনিধিঃ
বাগেরহাট জেলার শরনখোলা উপজেলায় সরকার নির্ধারিত এক ঘন্টা লোডশেডিংয়ের কথা থাকলেও সেখানে ৪ ঘন্টা থেকে ৫ ঘন্টার বেশি সময় ধরে লোডশেডিং চলে। বিদ্যুতের ঘনঘন আসা-যাওয়ার কারণে শরনখোলা উপজেলার জনজীবনে অস্বস্তি নেমে এসেছে। এমনিতেই ভ্যাপসা গরম এই ভ্যাপসা গরমে বিদ্যুতের চরম লোডশেডিংয়ের কারণে মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ছে। বিদ্যুৎ নির্ভরশীল ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পরিচালকরা বলছেন বিদ্যুতের ঘনঘন লোডশেডিংয়ের কারণে তাদের ব্যবসায় মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। এমনিতেই কিছুদিন আগে করোনা মহামারীতে তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অনেক আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। এখন রাত আটটার পর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করার নিয়ম হয়েছে। তারপর সরকার নির্ধারিত এক ঘন্টা লোডশেডিংয়ের কথা থাকলেও সেখানে শরনখোলা উপজেলায় ৪ ঘন্টা থেকে ৫ ঘন্টা বিদ্যুৎ থাকেনা। সেপ্টেম্বরের ১৫ তারিখ এস.এস.সি পরীক্ষা। তাই বিদ্যুতের ঘনঘন লোডশেডিংয়ের কারনে পরীক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। শরনখোলা উপজেলার পল্লী বিদ্যুতের সাব জোনাল অফিসের এ.জি.এম আশিকুর মাহামুদ সুমন এর কাছে লোডশেডিং এর কথা জানতে চাইলে তিনি বলেন আমাদের যে পরিমাণ বিদ্যুৎ সরবরাহ দিচ্ছে তারচেয়ে শরনখোলা উপজেলায় গ্রাহকের বিদ্যুৎ চাহিদা বেশি।আমরা চেষ্টা করছি লোডশেডিং যাতে কম হয়।