প্রতীকী ছবি।
কক্সবাজার সৈকতের হিমছড়ি পয়েন্টে স্রোতের টানে ভেসে যাওয়ার দু’দিন পরও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী অরিত্র হাসানের মরদেহ। নিখোজের পর থেকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিভিন্নভাবে উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শাহিদুল আলম।
এর আগে, গতকাল বুধবার শহরের সমিতি পাড়া এলাকায় একই বিভাগের শিক্ষার্থী আসিফ আহমেদের মরদেহ উদ্ধার করা হয় এবং নিখোজের এক ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় কেএম সাদমান রহমান ওরফে সাবাব এর মরদেহ।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জানিয়েছেন, দিনরাত ২৪ ঘণ্টা বিভিন্নভাবে মরদেহ উদ্ধারে কাজ করছেন তারা। ইতোমধ্যে ফায়ার সার্ভিস ও কোস্ট গার্ড সম্ভাব্য স্থানে নজর রেখেছে। পাশাপাশি মহেশখালী উপজেলার সোনাদিয়াসহ বিভিন্ন পয়েন্টে খোঁজ করছে স্থানীয় প্রশাসন। এছাড়াও স্পীড বোট নামিয়ে সাগরে উদ্ধার তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার সকালে ৫ বন্ধু মিলে কক্সবাজারের হিমছড়ি সৈকতে ঘুরতে যায়। পরে তাদের মধ্যে দুইজন ঝাউবাগানে বসে থাকলেও তিনজন ছবি তুলতে তুলতে জোয়ারের পানিতে আটকে যায়। পরে সাতরিয়ে কূলে উঠতে চাইলে স্রোতের টানে ভেসে যায় তারা।
/এমএইচ